নাবিক জীবন কষ্টে ভাসে জলের স্রোতে
শাদা খামে মলিন আলো ডাক পিয়নে
জলের ময়লা উড়তে গিয়ে ডানা ভাঙে
হাপুস হুপুস আলোর খেলায়।
জোসনা আসে অন্ধকারে প্রেমের খোঁজে ;
মার্কাগুলো তাকিয়ে রয় টেবিল কোনে
চেয়ারে বসা যন্ত্রণাগুলো পাথর ভাঙে
দেয়াল ভিজে কষ্টজলে ঘামের তলে।
কাগজের ভাঁজে একগুচ্ছ ফুল ;
অসৌন্দর্য কাতরায় শার্টের বোতামে
ব্লাউজের হুকে,নরম কম্বলে।
হৃদয়ের ব্রা খুলে একঝাঁক তারুণ্যের বীর্য
কামনার স্বপ্ন দেখে চন্দ্র গহ্বরে।
উদাস শব্দ ঘুরপাক খায় বিশ্রি জঠরে
ধ্বনি নেই,প্রতিধ্বনি নেই,কন্ঠ নেই,
নেই কোনো হাহাকার ;
মাটির শব্দগুলো বাসনে ভরা উচাটন ভৈরবী ।
নৈমিত্তিক পৃথিবীর ব্যাগভর্তি কষ্ট ;
চিত হয়ে শুয়ে আছে সূর্যের পকেটে।
কী অদ্ভুত!ইংরেজি বর্ণমালা।
বুক টেনে হাঁটে সূর্য গ্রহণে দিনের আঁধারে।
বুক ফুলিয়ে শ্বাস নেয় একসিপি কন্ঠস্বর
আর ; বলে উঠে –
যা দেখি নাই,তাই দেখি কর্মকর্তার গৃহে।